সত্য গল্পে মিথ্যে সমাজ

ভালোবাসা / ফাল্গুন (ফেব্রুয়ারী ২০১৫)

ফাহিম তানভীর
  • 0
  • ৫০

আস্তে আস্তে চোখ খুলতে লাগলাম,চোখ খুলেই দেখতে পেলাম আমি একটা কেভিন এ শোওয়া । আমি একটি হাসপাতাল এ ভর্তি আছি । আশে পাশে দু-চারটে রোগী এবং একটি নার্স ছাড়া আর কিছু দেখলাম না । খুব তারাতারি অনুভব করলাম মাথায় প্রচণ্ড যন্ত্রনা হচ্ছে । আর তার সাথেই লক্ষ করলাম শরীর এর বিভিন্ন যায়গা কেটে গেছে । যতদূর মনে পরে হঠাৎ করে কেউ একজন পেছন থেকে খুব জোরে আঘাত করেছিল । তার পরে কি হয়েছে তা আর মনে নেই । খুব রাগ অনুভব করলাম নিজের মাঝে ,আর রাগ লাগবেইবা না কেন !! সুকান্ত ভট্টাচার্য এর আঠার বছর বয়স কবিতার মত আমার বয়স তাও যে আঠার প্রায় ।চোখটা খুলে রাখতেও খুব কষ্ট হচ্ছে । আশেপাশে পরিচিত কাউকে দেখতে না পেয়ে বুকের ভেতর কেমন যেন হাহাকার সৃষ্টি হচ্ছে । নিরবেই দুই ফোটা জল ঝরে পরল আমার চোখ বেয়ে । চারদিক অন্ধকার হয়ে আসল । অচিরেই চোখের পাতা দুটো নেমে গেল । আর নির্জন করে দিয়ে গেল চারদিক ।


ছোট বেলা থেকেই খুব ডানপিটে ধরনের ছিলাম ।কারো কথা শুনতাম না বললেই চলে । নিজে যা ভাল মনে করতাম তাই করতাম । এরকম করতে করতেই ৭ম শ্রেনি পার কএ এখন অষ্টম এ উঠেছি । পড়ালেখা আমি অতটা না করলেও রেজাল্ট আমার কখন খারাপ হত না ।তের – চৌদ্দ বছরটাই জানি কেমন । সবকিছু রঙ্গিন মনে হয় ।আর মনের মাঝে যে সাহস জন্মে তা ছিল বয়স এর তুলনায় হাজার গুন বেশি । আর একটি দিক হল বন্ধু মহল । সমবয়সী ছেলেরা মিলে এক্তা দল বানানো আর সেই দল নিয়ে সারাদিন ঘুরে বেড়ানো । আমি প্রথম থেকেই বলছি......।
দিনটা ছিল কালো ঝমকালো মেঘে ঢাকা একটি বর্ষার দিন । ছোট বেলা থেকেই বৃষ্টি জিনিসটা খুব ভাল লাগে । এমন এক সময় বৃষ্টির শব্দ শুনতে শুনতে চোখ চলে গেল আমাদের পাশের ছাদের বারান্দাতে । হুম একটি মেয়ে , যার চোখের চাওনিতে তখনি বুক ফেটে যাওয়ার মত অবস্থা । রিমঝিম বৃষ্টির তালেতালে হাত দিয়ে বৃষ্টির ফোটার সাথে এরকম ভাবে খেলা করতে আগে দেখি নি হয়ত আর দেখলেও তা মনের মাঝে এরকম ভাবে ধরা দেয়নি । আমি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি মেয়েটির দিকে । র দেখছিলাম মেয়েটির হাত নারানোর ভঙ্গী । হয়ত সেই দিনই বেপারটা শেষ হয়ে যেতে পারত কিন্তু হয়নি । এ যে কিশর বয়স এ প্রেমের আভিরভাব , আর এখান থেকেই শুরু হল অল্প বয়সে প্রেমের প্রভাব । বুঝতে শিখলাম আর অনুভব করলাম হা আমার জীবনেও একজন থাকবে আমার জীবন সঙ্গিনী হিসেবে । এই ১৩-১৪ বয়সের ছেলে ও মেয়েরা উভয়ই ভালবাসা এই চার অক্ষর এর জিনিসটা নিয়ে অনেক মাতামাতি করে ।যদিও তারা এর মর্ম বা মূল্য কিছুই বুঝে না । কোন কিছু বুঝে না বুঝেই ঝাপিয়ে পরে প্রেম নামের ওই লীলাখেলায় । মেয়েটির পিছনে দীর্ঘ ছয়টি মাস আমি ঘুরাঘুরি করি , এবং অবশেষে তার মনে আমার জন্য জায়গা তৈরি হয় । ভাবতেও অবাক লাগে কতটা ছেলেমানষি করেছি তখন ।এই বয়সে এই সবি হয়েছে হয়ত আবেগ থেকে । আর এই আবেগি এই বয়সি ছেলে মেয়েদের কঠিন পরীক্ষায় ফেলে দেয় , আর এই সব মিলিয়ে তারা ভুল পথে পা বারায় ।আমার ক্ষেত্রেও হয়ত তাই হয়েছে । কিন্তু আবেগের পরিমান যে কতটা বেশি তা বুঝতে পারি বছর দুই পরে ।আর সব কিছুর সাথে সাথেই চলছিল বন্ধুবান্ধবের সাথে আড্ডা ।বন্ধুবান্ধবের সঠিক নির্বাচন করা এই বয়সে অনেক জরুরী । অল্প কিছু খারাপ বন্ধুদের সাথে মিশার জন্নে আমি ধিরে ধিরে খারাপ পথে পা দিচ্ছি । বন্ধুদের সাথে সিগারেট থেকে শুরু করে ডেন্ডী,ইয়াবা,গাজার মত মারাত্মক জিনিস খাওয়া শুরু করলাম । তখন দুনিয়ার কিছু ভাল লাগত না , জীবনের ওই সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমি নেশার দ্রব্য খেয়ে কাটিয়েছি । বাবা মা কে অনেক মিথ্যে বলেছি , স্যারদের বেতনের টাকা চুরি করেছি , তার পরেও নেশা করেছি । আর তার সাথে চলছিল ওই মেয়ের সাথে প্রেম । ওইমেয়ের সাথে আমার সুধু চিঠি দেওায়া নেওয়াই হত এ ছাড়া র কিছু নয় । ওই মেয়ের সাথে আমি ৮ এর বৃত্তি পরীক্ষা দেওয়ার আগ পর্যন্ত যোগাযোগ রাখতে পেরেছিলাম । মেয়েটির নাম ছিল জেসমিন । হয়ত অনেক ভালবাসতাম তাকে।হয়ত সে ও আমাকে বাসত । জেসমিন এর একটি বড় ভাই ছিল নাম সজীব । সজীব ভাইয়ার এস এস সি পরীক্ষার পর ওরা ধানমণ্ডী চলে যায় ।আর সজিব ভাইয়া রাইফেলস কলেজ এ ভর্তি হয়ে যায় । আর আমি হয়ে গেলাম একা । অল্প বয়সে প্রেম অতটা গভির না হলেও ছেরে জাওয়ার অনুভূতিগুলো ছিল অনেক গাঁড় ।ভুলতে পারলাম না ওকে , নেশা করা আর বেরে গেল । বাসায় টাকা না দিলে চিল্লা চিল্লি করতাম, বাবা মার সাথে খারাপ ব্যাবহার করতাম । তখন বুঝানোর মত কেউ ছিল না , কেউ হয়ত এক পা এগিয়ে এসে বলত না তুমি কাজগুলো খারাপ করছ । কেউ বলত না আমি ভাল হতে পারব । দিন বেরে যাচ্ছিল আর বেরে যাচ্ছিল আমার অপকর্ম । এলাকায় তখন আমার সাথে কথা বলতে অনেকেই ভয় পায় । কারনে অকারনে মারামারি , আর মানুষের ক্ষতি করেই কাটছিল আমার দিন গুলি ।এরকম করেই ৮ এর বৃত্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দিল ।আমি বৃত্তি পাই নি ,যদিও আমার বৃত্তি পাওার কথাও না । কিন্তু আমার বৃত্তি পরীক্ষার নাম্বার কম আশায় আমাকে বিজ্ঞান শাখায় ভর্তি হতে দিল না ।স্কুল থেকে বলল ব্যবসা শিক্ষাইয় ভর্তি হতে ।কিন্তু আমার ইচ্ছা ছিল ছোটবেলা থেকেই বিজ্ঞান নিয়ে পরার । অনেকের হাতে পায়ে ধরে অবশেষে বিজ্ঞান শাখায় ভর্তি হলাম । জীবনের মোর বোধয় এখান থেকেই ঘুরল আমার । আমার জীবনটা হয়ত এমন হত না যদি একজন মানুষের আগমন না হত ।আমার আগের জীবন থেকে মুক্তি পেতে উনি আমাকে অনেক সাহায্য করেছে তা বলে শেষ করার মত না । তার নাম বলে আমি তাকে ছোট করব না । তিনি ছিলেন আমাদের স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির একজন কর্মকর্তা । ভাইয়া আমাকে অনেক বুঝাতেন , ভাল মন্দ খারাপ সম্পর্কে বুঝাতেন আর আমি শুনতাম । আমি মসজিদ এ পা ও দিতাম না কিন্তু তার কথায় আমি নিয়মিত নামায পরা শুরু করি । জীবনটা এক পলকে অনেক বদলে গেল । নেশার সকল কিছু আর পুরনো বন্ধুগুলোও ছেরে দিলাম আস্তে আস্তে । আর তখন গর্ভ করে বলতে পারতাম হুম আমি খারাপ ছিলাম অনেক খারাপ , কিন্তু আমি এখন অনেক ভাল আছি আর আমি বদলাতে পারি নিজেকে । দিন জাওার সাথে সাথে মনে পরত জেসমিনকে । নির্ঘুম অনেক রাত পার করেছি তার হিশেব নেই । হয়ত রাত জাগা সভাবটা সেখান থেকেই তৈরি । প্রথম প্রেম বলতে একটা কথা আছে র সেই প্রথম প্রেম কে ভুলতে আমার সময় লাগ্ল পুরো একটি বছর । এখন ১০ ম শ্রেণীতে উঠেছি । পড়ালেখা নিয়ে আগের থেকে অনেক সিরিয়াস হয়েছি । এভাবেই কাটতে লাগ্ল ৬ মাস তার পর আর ৬ মাস । এস এস সি পরীক্ষা দিলাম । রেজাল্ট ও ভাল হল । বাবা মা ও অনেক খুশি । কলেজের ভর্তি ওইদিকে শুরু হয়ে গেছে । কয়েকটা কলেজ থেকে ফর্ম তুললাম । একমাত্র বীরশ্রেষ্ট মুন্সি আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ ছাড়া র কোথাও টিকলাম না আমি । তখন বুঝলাম জিপিএ ৫ পেয়ে কোন লাভ নেই র গোল্ডেন ছাড়া কোন দাম নেই । যত যাই হোক ভর্তি হয়ে গেলাম ঐ কলেজে । তবে এই কলেজে ভর্তি হওয়ার আরেকটা কারন ও ছিল কারন আমি জানতাম জেসমিন এই কলেজর স্কুল এই পড়ত । কিন্তু এই কলেজে ভর্তি হবে কিনা তা সম্পর্কে তেমন কিছু জানতাম না । কিছুদিনের মাঝেই কলেজের ক্লাস শুরু হয়ে গেল , কিন্তু আমার মন একজনকেই খুঁজত । কেন জানি ওকে খুব দেখতে ইচ্ছে করত । কিছু ই জানি না অর সম্পর্কে কোথায় আছে কোথায় থাকে কিছু ই জানতাম না । এমন করে কয়েক মাস কেটে যাওয়ার পরে ভাবলাম হয়ত এই কলেজে ভর্তি হয়নি জেসমিন । এমনি একদিন কলেজের ক্যান্টিনে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম । তখনি একটা চশমা পরা মেয়ে মাথায় বেণি করা , ক্যান্টিনের দরজা দিয়ে ধুকছে । আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম মেয়েটির দিকে , মেয়েটিও একি ভাবে তাকিয়ে ছিল । ওর চোখের ভাষা আমি ওইদিন পরতে পারিনি । চোখের পলক পরতেই মেয়েটি ক্যান্টিনে না ঢুকে উলট দিকে দৌর দিল । আমি ক্যান্টিনের দরজার সামনে এশে দারিয়ে দেখতে লাগলাম মেয়েটিকে যতদূর আমার চোখে ভাসে ততক্ষণ । অর বান্ধবি ওকে আটকে রাখার চেষ্টা করল কিন্তু পারল না । মেয়েটি চলে গেল । আর সাথে সাথেই আমার মনে কি যেন এক আনন্দ , কি যেন এক সুখ বয়ে গেল । এক অন্যরকম অনুভুতি , ২ টি বছর না দেখার পর হঠা্ৎ দেখার অনুভূতি । বুকের ভেতরটা ফাকা হয়ে গেল । পাশ থেকে কাব্য আর সাফি জিজ্ঞাসা করল মেয়েটি কে রে । আমি উত্তর দিলাম .........জেসমিন ।


পরেরদিন খুব সকালে , ভোরে ঘুম থেকে উঠলাম । রওনা দিলাম কলেজের উদ্দেশ্যে । লক্ষ্য একটাই অর সাথে দেখা করা । সিটি কলেজ পার হয়ে কিছুদুর যাওয়ার পরেই এক বড় ভাই ডাক দিল ।আমি গেলাম।আমার কাছে ওরা আমার মোবাইল টা চেলো । আমি দিব না বলে চেচিয়ে উঠলাম । হাতাহতি হল কিছুক্ষণ । আমি চাই না কোন ধরনের ঝামেলায় জড়াতে , বারে বারে ওর মুখটা ভেসে উঠছিল । আমি চাই না আবার আগের মত হতে । এই ভাবতে ভাবতে মোবাইলটা তাকে দিয়ে দিলাম । আর সাথে সাথেই কে যেন পিছন থেকে খুব জোরে মাথায় আঘাত করল ।মাটিতে পরে গেলাম নিমিষেই , চোখ দুটো যন্ত্রনায় নিভে গেল । পিচ ধালা রাস্তার ধারে খুব নিরবে পরে রলাম । আর কিছু রক্ত আমার মুখ বেয়ে গলায় নেমে আসল ।


হঠাৎ করে আম্মুর কথার আওয়াজ এ ঘুম ভাঙল ।আমি একটি হসপিটাল এর বেড এ সুয়ে আছি । আম্মু খুব আলত করে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল । আমার চখ দুটো আবারো বন্ধ হয়ে যাছে । কিন্তু চোখ বুঝলেও একটি মুখ আমি আবারো দেখতে পেলাম , হুম তোমার মুখ । আমি হয়ত অনেক ভালবাসি তোমাকে হয়ত তুমিও বাসো আমাকে । এখন কিছু অপেক্ষার পালা । হয়ত কিছুদিন পরেই তোমার সাথে আমার দেখা হবে । হয়ত তুমি আমাকে দেখে অনেক অবাক হবে । আমি অনেক বদলেছি । আমার নিজের জন্নে । আর তুমি একটুও বদলাওনি ঠিক আগের মতই আছো সুধু নাকের উপর একটি কালো ফ্রেমের চশমা ছাড়া । এসব ভাবতে ভাবতেই আবার কখন ঘুমেয়ে পরেছি জানি না । এখন আমি গভীর ঘুমে আর আমার স্বপ্নের ভুবনে হেটে চলেছে ............।সুধু অপেক্ষা আর কিছু ক্ষণ । হয়ত অনেক ভালবাসি তোমাকে আর তুমিও বাসো আমাকে ............।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রুহুল আমীন রাজু সুন্দর গল্প ....ভালো লাগলো .
ভালো লাগেনি ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
ভাই . ধন্যবাদ দোয়া করবেন
মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্ তোমার সাফল্যের গল্পটা নিশ্চয়ই অনেককে উজ্জীবিত করবে । এই ভাবনায় আশীর্বাদের সাথে ভোট রেখে গেলাম ।
ভালো লাগেনি ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
দোয়া করবেন ভাই . ধন্যবাদ
ভালো লাগেনি ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
সৃজন শারফিনুল ভাল লাগলো অনেক শুভ কামনা।।।
ধন্যবাদ ভাই ...।দোয়া করবেন যাতে আরো ভাল করতে পারি
রবিউল ই রুবেন সত্য গল্পে মিথ্যে সমাজ, নামটা অসাধারণ, দারুন লাগল। ভবিষ্যতে আরো ভালো হবে মনে হচ্ছে।
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
দোয়া করবেন ভাই
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
সুস্মিতা সরকার মৈত্র গল্পের বিষয়বস্তু ভালো লাগল। ঝরঝরে লেখা। পড়তে ভালো লাগল। বানানের ব্যাপারে সতর্ক হলে ভালো হয়। ভোট রেখে গেলাম। শুভেচ্ছাও...
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ দিদি
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
দোয়া করবেন যাতে আরো ভাল করতে পারি
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
জুন চমৎকার। শিরোনামটা দারুন।বেশ ভালো গল্প।ভালো লাগা সাথে ভোট রেখে গেলাম।
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ ভাই ...। আপনার মন্তব্য শুনে ভাল লাগলো...।
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

০৫ ফেব্রুয়ারী - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৯ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪